শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১২ অধ্যায় সমাধান: বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের আন্দোলনে শিল্পীদের ভূমিকা অপরিসীম। তারা তুলিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাংলাদেশের স্বাধিকার আদায়ের আন্দোলন এবং সর্বশেষ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে চিত্রশিল্পীরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেছেন।
শিল্পীরা যেমনভাবে সশস্ত্র যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন, তেমনি কেউ কেউ ছবি, পোস্টার, কার্টুন এঁকে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছেন। শিল্পীদের এসব কাজের মধ্যে অতি পরিচিত একটি হলো প্রাণেশ কুমারের আঁকা পোস্টার ‘বাংলার মায়েরা মেয়েরা সকলেই মুক্তিযোদ্ধা’।
শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১২ অধ্যায় সমাধান
বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থা
মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাস একদল শিল্পী ‘বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থা’ নামক দল গঠন করে সীমান্ত এলাকায়, ট্রেনিং ক্যাম্পে, শরণার্থ শিবিরে ও সুযোগ হলে মাঠে প্রান্তরে গান গেয়ে সবার মনোবল অক্ষুণ্ন রাখার চেষ্টায় নিয়োজিত ছিলেন। তাদের সেই প্রেরণামূলক অবদান নিয়ে পরবর্তী সময়ে ‘মুক্তির গান’ নামক একটি প্রামাণ্য চিত্র তৈরি করা হয়।
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র
চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে এর প্রাথমিক যাত্রা শুরু হয়। ১৯৭১ সালের ২৮শে মার্চ স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্রের নাম ‘স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র’ করা হয়। এই কেন্দ্র থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছিল। ১৯৭১-এর ৩০শে মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বোমা বর্ষণের ফলে বেতার কেন্দ্রটি নষ্ট হয়ে যায়।
১৯৭১ সালের ২৫শে মে কোলকাতার বালিগঞ্জে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের সম্প্রচার শুরু হয়। স্বাধীন বাংলা বেতারের অত্যন্ত জনপ্রিয় দুটি অনুষ্ঠান ছিল ‘চরমপত্র’ ‘জন্মাদের দরবার’। ১৯৭১ সালের ৬ই ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অস্থায়ী সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার পর স্বাধীন দেশের বেতার কেন্দ্র হিসেবে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের নতুন নাম হয় ‘বাংলাদেশ বেতার’।
আমার দেশ আমার বিজয়
পাঠ মূল্যায়ন
প্রশ্ন-১. কাদের প্রেরণামূলক অবদান নিয়ে মুক্তির গান’ প্রামাণ্য চিত্রটি তৈরি হয়?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ৩০শে মার্চ।উত্তর: বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থার।
প্রশ্ন-২. স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্রের নাম “স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র’ করা হয় কখন?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ২৮শে মার্চ।
প্রশ্ন-৪. কখন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের সম্প্রচার শুরু হয়?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ২৫শে মে।
প্রশ্ন-৫. কোথায় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের সম্প্রচার শুরু হয়?
উত্তর: কোলকাতার বালিগঞ্জে।
জহির রায়হান
বাংলা সাহিত্যাঙ্গনের অনন্য নক্ষত্র, বিশিষ্ট কথাশিল্পী ও এদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান। জহির রায়হান ১৯৩৫ সালে ফেনী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র ৩৭ বছরের জীবনে তিনি বাংলার সাংস্কৃতিক জগতে অনন্য অবদান রেখে গেছেন। তিনি ·ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। জহির রায়হান রচিত প্রথম বইয়ের নাম ‘সূর্যগ্রহণ’। জহির রায়হানের উল্লেখযোগ্য বইগুলো হলো— হাজার বছর ধরে, আরেক ফাল্গুন, বরফ গলা নদী, আর কটা দিন ইত্যাদি। তাঁর পরিচালিত প্রথম ছবি ‘কখনো আসেনি’ ১৯৬১ সালে মুক্তি পায়।
তিনি তাঁর পরিচালিত ‘জীবন থেকে নেয়া’ চলচ্চিত্রে পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসনের চিত্র তুলে ধরেন এবং জনগণকে পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী করে তোলেন। ‘স্টপ জেনোসাইড’ তথ্যচিত্রে জহির রায়হান পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যাকে তুলে ধরেন। তথ্যচিত্রটি সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করে। জহির রায়হান ১৯৭১ সালের ৩০শে ডিসেম্বর নিখোঁজ হন। দিনটিকে জহির রায়হানের ‘অন্তর্ধান দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১২ অধ্যায় সমাধান
পাঠ মূল্যায়ন
প্রশ্ন-১. জহির রায়হান কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৯৩৫ সালে।
প্রশ্ন-২. জহির রায়হান রচিত প্রথম বইয়ের নাম কী?
উত্তর: ‘সূর্যগ্রহণ’।
প্রশ্ন-৩ জহির রায়হান পরিচালিত প্রথম ছবি ‘কখনো আসেনি’ কত সালে মুক্তি পায়?
উত্তর: ১৯৬১ সালে।
প্রশ্ন-৪. কে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রথম রঙিন সিনেমা ‘সঙ্গম’ নির্মাণ করেন?
উত্তর: জহির রায়হান।
প্রশ্ন-৫. জহির রায়হান কোন সিনেমায় পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসনের চিত্র তুলে ধরেন?
উত্তর: ‘জীবন থেকে নেওয়া’ সিনেমায়।
প্রশ্ন-৬. স্টপ জেনোসাইড’ তথ্যচিত্রে জহির রায়হান কোন বিষয়টি তুলে ধরেন?
উত্তর: পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যা।
প্রশ্ন-৭. জহির রায়হান নিখোঁজ হন কখন?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ৩০শে ডিসেম্বর।
শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১২ অধ্যায় সমাধান
শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১২ অধ্যায় সমাধান কাজ-১: বিভিন্ন মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে শিল্পীদের অবদান সম্পর্কে জানা।
কাজের উদ্দেশ্য: বিভিন্ন মাধ্যমে শিল্পীদের মুক্তিযুদ্ধে অবদান সম্পর্কে জানতে পারা।
কাজের ধরন: একক।
নমুনা সমাধান: লেখক, গায়ক, কলামিস্ট, বুদ্ধিজীবী যার যার জায়গা থেকে সবাই অংশগ্রহণ করেন মহান মুক্তিযুদ্ধে। এদেশের চারুশিল্পী সমাজ এগিয়ে আসে মহান মুক্তিযুদ্ধের যোদ্ধা হিসেবে হাতে রং-তুলির অস্ত্র নিয়ে। শিল্পী হিসেবে যোদ্ধার মতো নিরলস পরিশ্রম করেছেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন, পটুয়া কামরুল হাসান, দেবদাস চক্রবর্তী, বীরেন সোম, আবুল বারাক আলভী, শাহাবুদ্দিন আহমদ, চন্দ্র শেখর, মুস্তফা মনোয়ারসহ আরও অনেকে। মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণাদানকারী শিল্পীদের মধ্যে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র পটুয়া কামরুল হাসান।
১৯৭১ এর মার্চে স্বৈরাচারী শাসক ইয়াহিয়া খান যখন নিরন্ত্র বাঙালির ওপর নৃশংস গণহত্যা শুরু করল, তখন তিনি উত্তপ্ত বেদনা আর ক্ষোভে জ্বলে ওঠে ‘এই জানোয়ারদের হত্যা করতে হবে’ শিরোনামে পোস্টার আঁকেন। জয়নুল আবেদিন যুদ্ধের সময় দেশেই ছিলেন এবং শেষ পর্যায়ে বুদ্ধিজীবীদের হত্যার সময় আত্মগোপন করে জীবন রক্ষা করেছিলেন। তার ‘শরণার্থী’ নামের ছবিতে দেখা যায় ভীতসন্ত্রস্ত মানুষের ঘরবাড়ি ছেড়ে সীমান্তের উদ্দেশ্যে চলে যাওয়ার চিত্র।
‘মুক্তিযুদ্ধ’ নামক স্কেচে ফুটে উঠেছে রাইফেল হাতে চোখে মুখে বিজয়ের দৃঢ়প্রত্যয় ফিস্প্র পদক্ষেপে মুক্তিযোদ্ধাদের এগিয়ে যাওয়ার চিত্র। বরেণ্য চিত্রশিল্পী আমিনুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের অগণিত শহিদ নর-নারীর নির্মম নারকীয় হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘গণহত্যা’ শিরোনামে একটি বড় তৈলচিত্র আঁকেন। চিত্রশিল্পীদের পাশাপাশি অন্যান্য অঙ্গনের শিল্পীরাও, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হান স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারাভিযান করেন ও তথ্যচিত্র নির্মাণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় এ দেশের সংগীত শিল্পীদের পরিবেশিত গানগুলো পালন করে উজ্জীবনের এক বিশাল ভূমিকা। মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবেশিত গানগুলোর রচয়িতা হিসেবে যাদের গান মুক্তিমন্ত্রে সবাইকে জাগিয়ে তুলেছিল তাদের মধ্যে আবু বকর সিদ্দিক, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী, শ্যামলগুপ্ত, আলতাফ মাহমুদ, সৈয়দ শামসুল হুদা প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।
শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১২ অধ্যায় সমাধান কাজ-২: স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের ইতিহাস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা।
কাজের উদ্দেশ্য: স্বাধীন বাংলা বেতার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারা।
কাজের ধরন: একক।
নমুনা সমাধান: স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পরপরই প্রবাসী সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বেতার সম্প্রচার কেন্দ্র। চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে এর প্রাথমিক যাত্রা শুরু হয়। এই কেন্দ্র থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছিল। ১৯৭১ সালের ৩০শে মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র লক্ষ্য করে ব্যাপক বোমা বর্ষণ করে। ফলে এটি অচল হয়ে যায়। পুনরায় কেন্দ্রটি ৩রা এপ্রিল, ১৯৭১ সালে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের বাগাফায় একটি শর্টওয়েভ ট্রান্সমিটারের সাহায্যে এর দ্বিতীয় পর্বের কাজ শুরু করে।
মে মাসের ২৫ তারিখ কেন্দ্রটি কলকাতায় স্থানান্তরিত হয় এবং একই দিনে সেখানে এটি তার কার্যক্রম শুরু করে। স্বাধীন বাংলা বেতারের অত্যন্ত জনপ্রিয় দুটি অনুষ্ঠান ছিল ‘চরমপত্র’ ও ‘জল্লাদের দরবার’। ১৯৭১ সালের ৬ই ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অস্থায়ী সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার পর স্বাধীন দেশের বেতার কেন্দ্র হিসেবে এর নতুন নাম হয় ‘বাংলাদেশ বেতার’। বাংলাদেশের প্রবাসী সরকার ১৯৭১ সালের ২২শে ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরে আসে এবং সেদিন থেকেই স্বাধীন দেশের রেডিও হিসেবে বাংলাদেশ বেতারের সম্প্রচার কাজ শুরু হয়।
শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১২ অধ্যায় সমাধান কাজ-৪: শহীদ বুদ্ধিজীবী জহির রায়হানের শিল্পকর্ম সম্পর্কে আরও জানা।
কাজের উদ্দেশ্য: জহির রায়হান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারা।
কাজের ধরন: একক।
নমুনা কাজের সমাধান: জহির রায়হান বাংলাদেশের অন্যতম চলচ্চিত্র নির্মাতা ও লেখক। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমরা যে কয়েকজন বুদ্ধিজীবীকে হারিয়েছি তাদের অন্যতম হলেন কথাশিল্পী ও চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান। ১৯৬১ সালে মুক্তি পায় তার প্রথম ছবি ‘কখনো আসেনি’। এরপর একে একে মুক্তি পায় সোনার কাজল, কাচের দেয়াল, বেহুলা, জীবন থেকে নেওয়া, আনোয়ারা, সঙ্গম, বাহানা ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যের শাখায় অবদানের জন্য তিনি ১৯৭২ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।
শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১২ অধ্যায় সমাধান কাজ-৫: সারা বছরে ‘শিল্প ও সংস্কৃতি’ বিষয়টিতে যা শেখা হয়েছে তার মধ্যে নিজের নির্বাচিত সবচেয়ে পছন্দের একটি বিষয় নিয়ে লেখা।
কাজের উদ্দেশ্য: ‘শিল্প ও সংস্কৃতি’ বিষয়টি থেকে আয় করা অভিজ্ঞতা এবং বিষয় সম্পর্কে লিখতে পারা।
কাজের ধরন: একক।
নমুনা সমাধান: শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়টি পাঠ করে অনেক কিছুই শিখেছি। তার মধ্যে আমার সবচেয়ে পছন্দের একটি বিষয় হলো নবান্ন উৎসব। নবর উৎসব আমাদের প্রাণের উৎসব। নবান্ন উৎসবের সাথে মিশে আছে কৃষকের কৃষকের জীবনাচারণ। ‘নবান্ন’ শব্দের অর্থ হলো নতুন অন্ন। নতুন আমন ধান কাটার পর সেই ধান থেকে তৈরি করা হয় চাল। সেই চালের প্রথম রান্না উপলক্ষ্যে আয়োজন করা হয় নবান্ন উৎসব। নবান্ন উৎসব উপলক্ষ্যে আমাদের এলাকায় মেলার আয়োজন করা হয়। মেলাতে পাওয়া যায় নানা রকম মণ্ডামিঠাই, পিঠাপুলি, খেলনা, পুতুল, মাটি, বাঁশ ও বেতের তৈরি জিনিস।
মেলাতে বসে পালাগান ও জারি গানের আসর। নবারে নতুন ধান থেকে চালের গুঁড়া তৈরি করে তা দিয়ে বানানো হয় পিঠা-পুলি, পায়েস। পাড়া-প্রতিবেশীরা একে অন্যকে নিয়ে খাওয়ার আনন্দে মেতে উঠে। বিদ্যালয়ে নবান্ন উৎসব উপলক্ষ্যে আয়োজন করা হয় আমার দেশের মাটির গবে অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে নবান্নকে ঘিরে বিভিন্ন গান, কবিতা, গল্প, রচনা ইত্যাদি উপস্থাপন করা হয়। প্রদর্শনী হিসেবে নবান্ন নিয়ে আঁকা হব দেখানো হয়। এই নবান্ন উৎসবের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের দেশের কৃষকদের সম্মান জানাতে পারি। সর্বোপরি নবান্ন উৎসব উপলক্ষ্যে আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও মেলা থেকে আমরা কৃষিভিত্তিক সংস্কৃতিকে নিজেদের মধ্যে ধারণ করতে পারি।
আরও দেখুন: বিশ্বজোড়া পাঠশালা – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১ম অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: নকশা খুঁজি নকশা বুঝি – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ২য় অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: মায়ের মুখের মধুর ভাষা – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৩য় অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: স্বাধীনতা আমার – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: বৈচিত্র্যে ভরা বৈশাখ – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৫ম অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: কাজের মাঝে শিল্প খুঁজি – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৬ষ্ঠ অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: প্রাণ প্রকৃতি – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৭ম অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: প্রাণের গান – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৮ম অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: চিত্রলেখা – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৯ম অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: শরৎ উৎসব – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১০ম অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: সোনা রোদের হাসি – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১১ অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: আনন্দধারা প্রশ্নোত্তর – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ১ম অধ্যায়
আরও দেখুন: শীত-প্রকৃতির রূপ সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ২য় অধ্যায়
আরও দেখুন: পলাশের রঙে রঙিন ভাষা সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৩য় অধ্যায়
আরও দেখুন: স্বাধীনতা তুমি সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৪র্থ অধ্যায়
আরও দেখুন: নব আনন্দে জাগো সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৫ম অধ্যায়
আরও দেখুন: আত্মার আত্মীয় সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৬ষ্ঠ অধ্যায়
আরও দেখুন: বৃষ্টি ধারায় বর্ষা আসে সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম অধ্যায়
আরও দেখুন: টুঙ্গিপাড়ার সেই ছেলেটি সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৮ম অধ্যায়
আরও দেখুন: শরৎ আসে মেঘের ভেলায় সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৯ম অধ্যায়
আরও দেখুন: হেমন্ত রাঙা সোনা রঙে সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ১০ম অধ্যায়
আরও দেখুন:মানুষ কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা
আরও দেখুন:সেইদিন এই মাঠ কবিতার ব্যাখ্যা
আরও দেখুন:কপোতাক্ষনদ কবিতার ব্যাখ্যা
আরও দেখুন:সমাসের সহজ ব্যাখ্যা
আরও দেখুন:সমাসের সহজ ব্যাখ্যা
আরও দেখুন:পল্লিজননী কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা
আশাকরি “আমার দেশ আমার বিজয় – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১২ অধ্যায় সমাধান” আর্টিকেল টি তোমাদের ভালো লেগেছে। ফেসবুক ও ইউটিউবে আমরা লাইভ ক্লাস ও নান সাজেশন শেয়ার করি। আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে ফলো করতে পারেন আমাদের ফেসবুক এবং পেইজ।