বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার ব্যাখ্যা ও মূলভাব



বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতা

 

বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার ব্যাখ্যা ও মূলভাব

বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার মূলভাব:

বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার এই অংশটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের মেঘনাদ বধ কাব্য থেকে নেওয়া হয়েছে। এই অংশে মেঘনাদের প্রতি লক্ষ্মণের অন্যায় যুদ্ধের প্রতিভিম্ব চিত্রণ করা হয়েছে। রাজা দশরথের ৩জন স্ত্রী—কৌশল্যা, কৈকেয়ী ও সুমিত্রা। কৌশল্যার এক পুত্র রাম; কৈকেয়ীর এক পুত্র ভরত; সুমিত্রার দুই পুত্র লক্ষ্মণ ও শত্রুঘ্ন। রাজা দশরথ একবার ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। রাণী কৈকেয়ী সেবা-শুশ্রূষায় ভালো হয়ে গেলেন—যার দরুণ কৈকেয়ীর ইচ্ছা পূরনের অঙ্গিকার করেন। রামকে সিংহাসনে আরোহণকালে কৈকেয়ী তার ইচ্ছের কথা বলেন। তার ইচ্ছে রামকে বনবাসে দিতে হবে এবং সিংহাসনে বসবে তার পুত্র ভরত। রাম বনবাসে চলে যায়। রামের সাথে সঙ্গি হলেন সীতা-লক্ষ্মণ। ঐসময়ে  এ বনে ছিল রাক্ষস রাজ রাবণের বোন সূর্পণখা। সূর্পণখা রামকে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন; হেনকালে লক্ষ্মণ এসে সূর্পণখার নাক কেটে দেয়। সূর্পণখা রাবণকে নালিশ করলে রাবণ সীতাকে হরণ করে নিয়ে যায়। সীতাকে হরণ করার ফলে লঙ্কাপুরিতে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। যুদ্ধে রাবণের ভাই কুম্ভকর্ণ এবং পুত্র বীরবাহু মারা গেলে যুদ্ধের সেনাপতির দায়িত্ব পদার্পণ করা হয় মেঘনাদের উপর। যুদ্ধের আগে মেঘনাদ নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে ইষ্টদেবতার পুজো শুরু করেন। রাবণের ছোটো ভাই বিভীষণের সহযোগিতায় লক্ষ্মণ নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে প্রবেশ করেন। তন্মধ্যে লক্ষ্মণ নিরস্ত্র মেঘনাদকে যুদ্ধের আহ্বান করেন। হঠাৎ মেঘনাদের চোখ পড়ে দরজার দিকে—তিনি দেখতে পান তার চাচা বিভীষণকে। তাঁর আর বুঝতে বাকি রইলো না যে, বিভীষণের সহায়তায় লক্ষ্মণ হাজার হাজার সৈনিকের চোখ ফাঁকি দিয়ে যজ্ঞাগারে প্রবেশ করেন। মেঘনাদ ও বিভীষণের মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে তা মূলত ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ অংশে সংকলন করা হয়েছে।


বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার ব্যাখ্যা:

“এতক্ষণে”- অরিন্দম কহিলা বিষাদে-

“জানিনু কেমনে আসি লক্ষ্মণ পশিল

রক্ষঃপুরে!

ব্যাখ্যা: মেঘনাদ (অরিন্দম মানে হলো, অরি বা শত্রুকে দমণ করে যে জন; এখানে মেঘনাদকে বুঝানো হয়েছে।) ভীষণ ভারাক্রান্ত মনে বলেছে, ”এতক্ষণ পরে আমি বুঝতে পেরেছি কেমনে লক্ষ্মণ এই রাক্ষসদের পুরিতে প্রবেশ করতে পেরেছে। মন ভারাক্রান্ত হওয়ারই কথা; কারণ তার চাচা বিভীষণই তার শত্রু।

 

………….হায়, তাত, উচিত কি তব

এ কাজ, নিকষা সতী তোমার জননী,

সহোদর রক্ষঃশ্রেষ্ঠ? শূলিশম্ভুনিভ

কুম্ভকর্ণ? ভ্রাতৃপুত্র বাসববিজয়ী!

ব্যাখ্যা: হায় চাচা (পিতৃব্য), একাজটি কি করা তোমার উচিত হয়েছে? মেঘনাদ বিভীষণকে বললেন, “তুমি আমার পিতৃতুল্য, ‍তুমি এই কাজটি কেমনে করেছো। নিকষা সতি তোমার মা। ভাই রাক্ষসদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। তোমার আরেক ভাই মহাদেবের মতো। তোমার ভাইয়ের ছেলে (মেঘনাদ) দেবরাজ ইন্দ্রকে জয় করেছে। তুমি কীভাবে এহেন নিচু কাজ করতে পারলে?”

 

নিজগৃহপথ, তাত, দেখাও তস্করে?

চণ্ডালে বসাও আনি রাজার আলয়ে?

কিন্তু নাহি গঞ্জি তোমা, গুরু জন তুমি

পিতৃতুল্য। ছাড় দ্বার, যাব অস্ত্রাগারে,

পাঠাইব রামানুজে শমন-ভবনে,

লঙ্কার কলঙ্ক আজি ভঞ্জিব আহবে।”

ব্যাখ্যা: মেঘনাদ তার চাচাকে বলছে, “নিজের ঘরের দরজা চোরকে দেখাও! নিচু বংশের লোককে রাজার আসনে স্থান দিচ্ছো। তারপরেও তোমার প্রতি আমার বিন্দুমাত্র ভর্ৎসনা (গঞ্জি) নেই; কারণ তুমি আমার গুরুজন; তুমি আমার পিতৃতুল্য। মেঘনাদ চাচাকে দরজা থেকে সরে যাওয়ার জন্য আহ্বান করেছে। তিনি আরও বলেছেন, আমি অস্ত্রাগার থেকে যোদ্ধার সাজে ফিরে আসব; রামের ভাইকে (রামানুজ=রামের অনুজ বা ছোট ভাই, এখানে লক্ষ্মণকে বলা হয়েছে) মৃত্যুপুরিতে পাঠাব এবং লঙ্কার কলঙ্ক দূর করবো।

 

উত্তরিলা বিভীষণ, “বৃথা এ সাধনা,

ধীমান্! রাঘবদাস আমি; কী প্রকারে

তাঁহার বিপক্ষ কাজ করিব, রক্ষিতে

অনুরোধ?”

ব্যাখ্যা: বিভীষণ উত্তর দিলো, ”ওহে জ্ঞানী তোমার এই সাধনা বৃথা।” তিনি আরও বললেন, “ আমি রাঘবের দাস (রঘু বংশের শ্রেষ্ঠ সন্তান, এখানে রামকে বুঝানো হয়েছে) হয়ে কেমনে তার বিরুদ্ধ কাজ করবো! আমি তোমার অনুরোধ রক্ষা করতে পারবো না; তোমাকে অস্ত্রাগারে যেতে দিতে পারি না।”

 

উত্তরিলা কাতরে রাবণি;–

“হে পিতৃব্য, তব বাক্যে ইচ্ছি মরিবারে!

রাঘবের দাস তুমি? কেমনে ও মুখে

আনিলে এ কথা, তাত, কহ তা দাসেরে!

স্থাপিলা বিধুরে বিধি স্থাণুর ললাটে;

পড়ি কি ভূতলে শশী যান গড়াগড়ি

ধূলায়? হে রক্ষারথি, ভুলিলে কেমনে

কে তুমি? জনম তব কোন মহাকুলে?

ব্যাখ্যা: বিভীষণের কথা শুনে কাতর স্বরে মেঘনাদ বলেন, “তোমার এই বাক্য শুনে আমার মরে যেতে ইচ্ছে করছে। রাঘবের দাস তুমি! এই কথা কেমনে মুখে এনেছ! বিধাতা চাঁদকে(বিধু) নিশ্চল আকাশে স্থাপন করেছে। সেই চাঁদকি (শশী) ভূমির উপরে পড়ে ধূলায় গাড়াগড়ি খায়। হে রক্ষকুলের বীর, তুমি কেমনে ভুলে গেছ; তোমার তোমার জন্ম কোথায়।” মেঘনাদের ভষ্যমতে, বিভীষণের জন্ম অনেক উঁচু বংশে; তারপরেও কেন সে ক্ষুদ্র রামের দাস হবে; যে রামের ভাই কিনা দেবতাদের সহায়তায় এই যজ্ঞাগারে প্রবেশ করতে পেরেছে এবং অস্ত্র ছাড়া যুদ্ধে প্রতিপক্ষকে আহ্বান করে।

 

কে বা সে অধম রাম? স্বাচ্ছ সরোবরে

করে কেলি রাজহংস পঙ্কজ-কাননে;

যায় কি সে কভু, প্রভু, পঙ্কিল সলিলে,

শৈবালদলের ধাম? মৃগেন্দ্র কেশরী,

কবে, হে বীরকেশরী, সন্তাষে শৃগালে

মিত্রভাবে?

ব্যাখ্যা: কে সে অধম রাম; যার দাস রাক্ষসদের শ্রেষ্ঠ রাজা রাবণের ভাই।  মেঘনাদের মতে, পরিষ্কার পুকুরে যেখানে পদ্মফুল ফুটে; সেখানে রাজহাঁস খেলা করে।  রাজহংস কখনোই কাদাযুক্ত পানিতে বা শৈবালে পরিপূর্ণ জলে যায় না; সেখানে খেলা করে না। সিংহ কি কখনোই শেয়ালকে বন্ধু ভাবে! ‍পশুরা পর্যন্ত তাদের জাত চেনে;  তুমি কেন এই ক্ষুদ্র রামের জন্য নিজের বংশের সাথে শত্রুতা  করছো।

 

অজ্ঞ দাস, বিজ্ঞতম তুমি,

অবিদিত নহে কিছু তোমার চরণে।

ক্ষুদ্রমতি নর, শূর, লক্ষ্মণ; নহিলে

অস্ত্রহীন যোধে কি সে সম্বোধে সংগ্রামে?

কহ, মহারথী, এ কি মহারথীপ্রথা?

নাহি শিশু লঙ্কাপুরে, শুনি না হাসিবে

এ কথা! ছাড়হ পথ; আসিব ফিরিয়া

এখনি! দেখিব আজি, কোন্ দেববলে,

বিমুখে সমরে মোরে সৌমিত্রি কুমতি!

ব্যাখ্যা: মেঘনাদ নিজেকে  মূর্খ বলে সম্বোধন করেছে। এবং বিভীষণকে বিজ্ঞতম বলেছেন—এই বাক্যের মধ্য ‍দিয়ে বিনয় প্রকাশ পেয়েছে। মেঘনাদ বলেছেন,”তোমার কোনোকিছু অজানা নয়; তুমি সবকিছু জানো। লক্ষ্মণ নির্বোধ না হলে কেমনে অস্ত্র ছাড়া যুদ্ধের আহ্বান করে। হে মহাবীর, অস্ত্রহীন যুদ্ধের আহ্বান করা; এটা কি যুদ্ধের  প্রথা! বয়োঃজ্যেষ্ঠ লোকের কথা বাদ দাও; লঙ্কায় এমন কোনো শিশু নেই যে, বীনা অস্ত্রে যুদ্ধের কথা শুনলে হাসবে না। পথ ছাড়ো, আমি এখনই যুদ্ধের সজ্জায় ফিরে আসবো। আজ আমি দেখবো কোন দেবতার বলে লক্ষ্মণকে রক্ষা করে।

 

দেব-দৈত্য-নর-রণে, স্বচক্ষে দেখেছ,

রক্ষঃশ্রেষ্ঠ, পরাক্রম দাসের! কী দেখি

ডরিবে এ দাস হেন দুর্বল মানবে?

নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে প্রগল্‌ভে পশিল

দম্ভী; আজ্ঞা কর দাসে, শাস্তি নরাধমে।

ব্যাখ্যা: দেবতা-দৈত্য-মানুষদের সাথে যুদ্ধের সময় ‍তুমি নিজের চোখে দেখেছো; আমার বীরত্ব সম্পর্কে তুমি অবগত। তাহলে কী দেখে আমি এই ক্ষুদ্র মানুষকে ভয় পাব। লক্ষ্মণতো আমার সামনে নিতান্তই দুর্বল। নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে লক্ষ্মণ যে নির্ভীকচিত্তে দাম্ভিকতার সহিত প্রবেশ করেছে; আমাকে আদেশ করো। আমি তাকে এখনই শাস্তি দিব।

 

তব জন্মপুরে, তাত, পদার্পণ করে

বনবাসী! হে বিধাতঃ, নন্দন-কাননে

ভ্রমে দুরাচার দৈত্য? প্রফুল্ল কমলে

কীটবাস? কহ তাত, সহিব কেমনে

হেন অপমান আমি,- ভ্রাতৃ-পুত্র তব?

তুমিও, হে রক্ষোমণি, সহিছ কেমনে?

ব্যাখ্যা: মেঘনাদ বিভীষণকে বলেছেন, তোমার জন্মস্থানে বনবাসী প্রবেশ করেছে। এটা দেখতে সুন্দরবাগানে দুরাচার দৈত্য প্রবেশ করার মতো। অনিন্দ্য সুন্দর ফুলে কীটপতঙ্গ বাস করছে। ফুলরূপী জন্মভূমিতে লক্ষণের মতো পোকা বাস করছে; হে চাচা আমাকে বলো; আমি তোমার ভাইয়ের ছেলে হয়েও এহেন অপমান কেমনে সহ্য করব। তুমি রক্ষবংশের শ্রেষ্ঠ হয়েও সেটা কেমনে সহ্য করছ।

মহামন্ত্রবলে যথা শিরঃ ফণী,

মলিনবদন লাজে, উত্তরিলা রথী

রাবণ-অনুজ, লক্ষি রাবণ-আত্মজে;

“নহি দোষী আমি, বৎস; বৃথা ভর্ৎস মোরে

তুমি! নিজ কর্মদোষে, হায়, মজাইলা

এ কনক-লঙ্কা রাজা, মজিলা আপনি!

ব্যাখ্যা: মন্ত্রের বলে যেমন সাপ তার মাথা নিচু করে; তেমনই ফণী নিচু করে লজ্জিতভাবে বিষণ্ণমুখে মেঘনাদকে(রাবণ-আত্মজ=রাবণের পুত্র) লক্ষ করে বিভীষণ বলেন, “ আমার কোনো দোষ নেই; আমাকে শুধু শুধু ভর্ৎসনা করছ। রাবণ (লঙ্কা রাজা) নিজের কর্মদোষে এই শাস্তি পাচ্ছে এবং সবাই কষ্ট পাচ্ছে। বিভীষণের মতে, রাবণ যদি সীতাকে হরণ না করতো, তাহলে এই স্বর্ণলঙ্কায় এভাবে শত্রু প্রবেশ করত না।

 

বিরত সতত পাপে দেবকুল; এবে

পাপপূর্ণ লঙ্কাপুরী; প্রলয়ে যেমতি

বসুধা, ডুবিছে লঙ্কা এ কালসলিলে!

রাঘবের পদাশ্রয়ে রক্ষার্থে আশ্রয়ী।

তেঁই আমি। পরদোষে কে চাহে মজিতে?”

ব্যাখ্যা: বিভীষণ বলছে, ”দেবতারা সর্বদা পাপ থেকে বিরত থাকে। লঙ্কাপুরী এখন পাপে ডুবে গেছে। বন্যায় যেমন পৃথিবী(বসুধা) ডুবে যায়; তেমনই এই লঙ্কা পাপে ডুবে গেছে। লঙ্কা পাপে ডুবে যাওয়ায় আমি রামের পায়ের তলায় আশ্রয় নিয়েছি। আমি অন্যের দোষে শাস্তি ভোগ করতে চাই না।”

রুষিলা বাসবত্রাস। গম্ভীরে যেমতি

নিশীথে অম্বরে মন্দ্রে জীমূতেন্দ্র কোপি,

কহিলা বীরেন্দ্র বলী,-“ধর্মপথগামী,

হে রাক্ষসরাজানুজ, বিখ্যাত জগতে

তুমি; –কোন্ ধর্ম মতে, কহ দাসে, শুনি,

জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব, জাতি,-এ সকলে দিলা

জলাঞ্জলি?

ব্যাখ্যা: বিভীষণের কথা শুনে মেঘনাদ(বাসবত্রাস=দেবতাদের ভয়ের কারণ) ক্ষেপে গেছে, যেমনকরে রাতের বেলা আকাশে মেঘ গর্জন করে; তেমনভাবে হুংকার দিয়ে মেঘনাদ বলেন, “তুমি তো পাপ-পূণ্যের কথা বলছো; তাহলে বলো কোন ধর্মমতে জ্ঞাতিত্বের বন্ধন, আত্মীয়তার বন্ধন জাতিগত বন্ধন জলাঞ্জলি দিলা। এটা কোন ধরণের পূণ্যের কাজ নিজের ভাই এবং ভাতিজাকে হত্যা করা।

 

শাস্ত্রে বলে, গুণবান্ যদি

পরজন, গুণহীন স্বজন, তথাপি

নির্গুণ স্বজন শ্রেয়ঃ, পরঃ পরঃ সদা!

এ শিক্ষা, হে রক্ষোবর, কোথায় শিখিলে?

কিন্তু বৃথা গঞ্জি তোমা! হেন সহবাসে,

হে পিতব্য, বর্বরতা কেন না শিখিবে?

গতি যার নীচ সহ, নীচ সে দুর্মতি।

ব্যাখ্যা: শাস্ত্র বলে গুণবান পরজনের চেয়ে  গুণহীন স্বজন(আত্মীয়) হাজরগুণে ভালো। পরজন সবসমই পর থাকে। কিন্তু আমি তোমাকে বৃথাই দোষ দিচ্ছি; আমি তোমাকে তিরস্কার করব না; কারণ তুমি নীচু প্রকৃতির মানুষের সাথে মিশে এই হেন বর্বরতা শিখে ফেলেছো।

 

 

 



আশাকরি বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার ব্যাখ্যা ও মূলভাব আর্টিকেল টি তোমাদের ভালো লেগেছে। ফেসবুক ও ইউটিউবে আমরা লাইভ ক্লাস ও নান সাজেশন শেয়ার করি। আমাদের কোন আপডেট মিস না করতে ফলো করতে পারেন আমাদের ফেসবুক পেইজ

 

আরও দেখুন:মানুষ কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা

আরও দেখুন:সেইদিন এই মাঠ কবিতার ব্যাখ্যা

আরও দেখুন:কপোতাক্ষনদ কবিতার ব্যাখ্যা

আরও দেখুন:সমাসের সহজ ব্যাখ্যা

আরও দেখুন: আনন্দধারা প্রশ্নোত্তর – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ১ম অধ্যায়
আরও দেখুন: শীত-প্রকৃতির রূপ সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ২য় অধ্যায়
আরও দেখুন: পলাশের রঙে রঙিন ভাষা সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৩য় অধ্যায়
আরও দেখুন: স্বাধীনতা তুমি সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৪র্থ অধ্যায়
আরও দেখুন: নব আনন্দে জাগো সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৫ম অধ্যায়

আরও দেখুন: আত্মার আত্মীয় সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৬ষ্ঠ অধ্যায়
আরও দেখুন: বৃষ্টি ধারায় বর্ষা আসে সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম অধ্যায়
আরও দেখুন: টুঙ্গিপাড়ার সেই ছেলেটি সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৮ম অধ্যায়
আরও দেখুন: শরৎ আসে মেঘের ভেলায় সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৯ম অধ্যায়
আরও দেখুন: হেমন্ত রাঙা সোনা রঙে সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ১০ম অধ্যায় 

আরও দেখুন: বিশ্বজোড়া পাঠশালা – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১ম অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: নকশা খুঁজি নকশা বুঝি – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ২য় অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: মায়ের মুখের মধুর ভাষা – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৩য় অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: স্বাধীনতা আমার – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: বৈচিত্র্যে ভরা বৈশাখ – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৫ম অধ্যায় সমাধান

 

আরও দেখুন

2 thoughts on “বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার ব্যাখ্যা ও মূলভাব”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

2 thoughts on “বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার ব্যাখ্যা ও মূলভাব”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top