পল্লিজননী কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা[SSC]

পল্লিজননী কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা
পল্লিজননী কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা

পল্লিজননী কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা 

  –জসীম উদ্দীন

কবি পরিচিতি: কবি জসীম উদ্দীন ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দের পহেলা জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর গ্রামটি ফল-ফলাদি বৃক্ষরাজিতে ভরপুর—দেখতে মনোহর। তাঁর পুরো নাম জসীম ‍উদ্দীন মোল্লা। জসীম উদ্দীন ফরিদপুর জেলা স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করেন। এই স্কুলে তাঁর শিক্ষাজীবনের সবচেয়ে বেশি সময় কাটে। ১৯২৫ সালে কবর কবিতাটি প্রকাশিত হলে লেখক হিসেবে তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। ড. দীনেশচন্দ্র সেন তাঁর কবিতাটি পাঠ করে আবেগে আপ্লুত হন এবং তিনি জসীম উদ্দীনের কাছে চিঠি লেখেন: “দূরাগত রাখালের বংশীধ্বনির মতো তোমার কবিতা পড়ে আমি কেঁদেছি।” ১৯২৭ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ রাখালী প্রকাশিত হয়। জসীম উদ্দীনের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে: নক্সী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, রাখালী, বালুচর, হাসু, এক পয়সার বাঁশি, মাটির কান্না ইত্যাদি। সাহিত্যে অবদান রাখার জন্য কবি জসীম উদ্দীন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডি.লিট. ডিগ্রি লাভ করেন। এছাড়াও তিনি একুশে পদক লাভ করেন। ১৯৭৬ সালের ১৪ই মার্চ রবিবার ভোর সাড়ে পাঁচটায় কবি জসীম উদ্দীন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।


 

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা

 

রাত থমথম স্তব্ধ নিঝুম, ঘোর-ঘোর-আঁন্ধার,

নিশ্বাস ফেলি তাও শোনা যায় নাই কোথা সাড়া কার।

রুগণ ছেলের শিয়রে বসিয়স একেলা জাগিছে মাতা,

করুণ চাহনি ঘুমঘুম যেন ঢুলিছে চোখের পাতা।

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা :  গভীর রাত; জনবিচ্ছিন্ন, চারিদিকের পরিবেশ থম থম করছে। নিশ্বাসের শব্দ পর্যন্ত শোনা যায়। কোথাও কারো সাড়া শব্দ নেই। রোগাক্রান্ত ছেলের মাথার পাশে বসে তার মা রাত জাগছে এবং অসুস্থ ছেলের সেবা করছে।

 

শিয়রের কাছে নিভু নিভু দীপ ঘুরিয়া ঘুরিয়া জ্বলে,

তারি সাথে সাথে বিরহী মায়ের একেলা পরাণ দোলে।

ভন ভন ভন জমাট বেঁধেছে বুনো মশকের গান

এঁদো ডোবা হতে বহিছে কঠোর পচান পাতার ঘ্রাণ।

 পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা: রুগ্ণ ছেলের মাথার পাশে প্রদীপ শিখা নিবু নিবু জ্বলছিল যার কারণে দুখিনী মায়ের পরানে এক অনিশ্চিত চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। গ্রামের মায়েরা প্রদীপ নিভে যাওয়ার সাথে ছেলের মৃত্যুর আশংখা কল্পনা করে। জঙ্গলে মশার দলেরা ভন ভন করে শব্দ করছে, সেই শব্দ বাড়ি থেকে শোনা যাচ্ছে। পরিত্যক্ত ডোবা থেকে পচা পাতার বিশ্রি গন্ধ ভেসে আসছে।

 

ছোট কুঁড়েঘর, বেড়ার ফাঁকেতে আসিছে শীতের বায়ু,

শিয়রে বসিয়া মনে মনে মাতা গণিছে ছেলের আয়ু।

ছেলে কয়, ‘মারে কত রাত আছে, কখন সকাল হবে,

ভালো যে  লাগেনা, এমনি করিয়া কেবা শুয়ে থাকে কবে?

মা কয়, ‘বাছারে! চুপটি করিয়া ঘুমো ত একটি বার’

ছেলে রেগে কয়, ‘ঘুম যে আসেনা কি করিব আমি তার।’

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা: ছোট ঘরটিতে বেড়ার ছিদ্র ‍দিয়ে শীতের বাতাস প্রবেশ করছে। মা ছেলেটির পাশে বসে ছেলের জীবনকাল গণনা করছে। ছেলে মাকে বলছে , ”মা আর কতটুকু রাত বাকি আছে।” মা ছেলেকে বলে চুপ করে থাকার জন্য। ছেলে রাগ করে বলে ঘুম আসে না। পচন্ড জ্বরের তাপে ছেলেটির ঘুম আসে না।

 

 

পাণ্ডুর গালে চুমো খায় মাতা। সারা গায়ে দেয় হাত,

পারে যদি বুকে যত স্নেহ আছে ঢেলে দেয় তারি সাথ।

নামাজের ঘরে মোমবাতি মানে, দরগায় মানে দান,

ছেলেরে তাহার ভাল করে দাও, কাঁদে  জননীর প্রাণ।

ভাল করে দাও আল্লা রছুল। ভাল কোরে দাও পীর,

কহিতে কহিতে মুখখানি ভাসে বহিয়া নয়ন-নীর।

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা: মা রোগাক্রান্ত ছেলেটির ফ্যাকাসে মুখে চুমো খেয়ে আদর করে দেয়। অসুস্থ ছেলেটিকে হৃদয়ের যত স্নেহ আছে তার সবটুকু ঢেলে দিয়ে আদর করে দেয়। ছেলের রোগমুক্তির জন্য মসজিদে মোমবাতি মানত করেন তার জননী। আল্লাহ্ ও পীরের কাছে সন্তানের রোগ ভালো হয়ে যাওয়ার জন্য প্রার্থনা করেন; ছেলের জন্য তার চক্ষু ফেটে জল বের হয়।

 

বাঁশবনে বসি ডাকে কানা কুয়ো, রাতের আঁধার ঠেলি,

বাদুড় পাখার বাতাসেতে পড়ে সুপারীর বন হেলি।

চলে বুনোপথে জোনাকি মেয়েরা কুয়াশা কাফন ধরি,

দুর ছাই। কিবা শঙ্কায় মার পরাণ উঠিছে ভরি।

যে কথা ভাবিতে পরাণ শিহরে তাই ভাসে হিয়া কোণে,

বালাই, বালাই, ভালো হবে যাদু মনে মনে জাল বোনে।

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা: বাঁশবাগানের মাথার উপর কানাকুয়ো পাখি ডাকে; সুপারিবাগানে বাদুড় তার ডানা ঝাপটাচ্ছে। রাতের অন্ধকারে কুয়াশার চাদর ভেদ করে জোনাকিরা পথ পাড়ি দিচ্ছে। সন্তানের অসুস্থতার কারণে মায়ের মনে নানা বিপদের আভা উঁকি দিচ্ছে। কুয়াশায় আচ্ছাদন হওয়া গ্রামকে মনে হচ্ছে কাপনের কাপড়। তার মনে হচ্ছে কাপনের কাপড় ভেদ করে জোনাকিরা পথ চলছে। এসব ভাবতে ভাবতে মায়ের অন্তর কোনো এক অনাগত  আশংকায় ভরে ওঠে। যে কথা চিন্তা করিলে মাতার মন  ভয়ের সঞ্চার হয়; সে কথাই মায়ের মনে উদয় হয়। এবং সে এসব অকল্যাণের সুর তাড়াতে চায়। তার সন্তান ভালো হয়ে যাবে এই বলে আশার জাল বুনে।

 

ছেলে কয়,“মাগো! পায়ে পড়ি বলো ভাল যদি হই কাল,

করিমের সাথে খেলিবারে গেলে দিবে না ত তুমি গাল?

আচ্ছা মা বলো, এমন হয় না রহিম চাচার ঝাড়া,

এখনি আমারে এত রোগ হোতে করিতে পারেত খাড়া ?”

মা কেবল বসি রুগ্ন ছেলের মুখ পানে আঁখি মেলে,

ভাসা ভাসা তার যত কথা যেন সারা প্রাণ দিয়ে গেলে।

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা: অসুস্থ ছেলে অসুস্থ অবস্থায় অনুমতি নিয়ে নিচ্ছে যে, কাল যদি সে ভালো হয়ে যায়; তাহলে করিমের সাথে খেলবে—গালি দিতে পারবে না। গ্রামীণ মানুষ কবিরাজ-ঝাড়-ফুঁক এসবের প্রতি বিশ্বাস করে। ছেলে তার মায়ের কাছে পরামর্শ চাচ্ছে , রহিম চাচার ঝাড়া তাকে রোগমুক্ত করতে পারবে কি না। মা ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে তার ভাসা-ভাসা কথাগুলো গিলছে।

 

“শোন মা! আমার লাটাই কিন্তু রাখিও যতন করে,

রাখিও ঢ্যাঁপের মোয়া বেঁধে তুমি সাতনরি সিকা ভরে।

খেজুরে গুড়ের নয়া পাটালিতে হুড়ুমের কোলা ভরে,

ফুলঝুরি সিকা সাজাইয়া রেখো আমার সমুখ পরে।”

ছেলে চুপ করে, মাও ধীরে ধীরে মাথায় বুলায় হাত,

বাহিরেতে নাচে জোনাকী আলোয় থম থম কাল রাত।

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা: ছেলেটি তার ঘুরি উড়ানোর লাটাই যত্ন করে রেখে ‍দিতে বলে। সাত-নরি সিকা ভরে ঢ্যাঁপ বা শালক ফলের মোয়া বেঁধে রাখতে বলে। হুড়ুমের কোলাভরে নতুন পাটালি রাখার জন্য অনুরোধ করেছেন। এবং সেগুলো সাজিয়ে রাখতে বলেছে। ক্ষণকাল পরে সে নীরব হয়ে যায়, তার জননী তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। নিশিথরাতে বাহিরে জোনাকিরা নাচছে।

 

রুগ্ণ ছেলের শিয়রে বসিয়া কত কথা পড়ে মনে,

কোন দিন সে যে মায়েরে না বলে গিয়াছিল দূর বনে।

সাঁঝ হয়ে গেল আসেনাকো আইঢাই মার প্রাণ,

হঠাৎ শুনিল আসিতেছে ছেলে হর্ষে করিয়া গান।

এক কোঁচ ভরা বেথুল তাহার ঝামুর ঝুমুর বাজে,

ওরে মুখপোড়া কোথা গিয়াছিলি এমনি এ কালি-সাঁঝে?

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা:  রোগাক্রান্ত ছেলের পাশে বসে পুরনো দিনের অনেক কথা মনে পড়ছে। অনেকদিন আগে মাকে না বলে ছেলেটি গহীনবনে চলে গেছিল। সন্ধ্যা হয়ে গেলেও সে বাড়ি ফেরেনি; মায়ের হৃদয় ছটপট করছিল। সহসা তিনি দেখতে পেলেন, সন্তান এককোঁচ বেথুল নিয়ে মনের আনন্দে গান গেয়ে বাড়ি ফিরছে। ছেলে দেরিতে বাড়ি আসায়, তাকে খুব বকেছে।

 

 

কত কথা আজ মনে পড়ে মার, গরীবের ঘর তার,

ছোট খাট কত বায়না ছেলের পারে নাই মিটাবার।

আড়ঙের দিনে পুতুল কিনিতে পয়সা জোটেনি তাই,

বলেছে আমরা মুসলমানের আড়ঙ দেখিতে নাই।

করিম যে গেল? রহিম চলিল? এমনি প্রশ্নমালা;

উত্তর দিতে দুখিনী মায়ের দ্বিগুণ বাড়িত জ্বালা।

আজও রোগে তার পথ্য জোটেনি, ওষুধ হয়নি আনা,

ঝড়ে কাঁপে যেন নীড়ের পাখিটি জড়ায়ে মায়ের ডানা।

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা: দরিদ্র মায়ের অনেক কথা মনে পড়ে। দারিদ্র্যের কারণে ছেলের ছোটখাট শখ-আবদার কখনোই পূরণ করতে পারেনি। মেলার দিনে সন্তান পুতুল কিনতে চাইলে মা বলে—মুসলমানরা মেলায় যেতে পারে না। তখন ছেলেটি যুক্তি দেখায়, করিম-আজিজ মুসলিম হয়েও কেন গেল। এসব যুক্তি খন্ডন করতে না পেরে মায়ের জ্বালা দ্বিগুণ বেড়ে যেত। এখনো টাকার অভাবে ওষুধ কিনতে পারেনি; ঝড়-বৃষ্টির সময়ে যেমন বাসার পাখিটি মায়ের ডানার নিচে কাঁপতে থাকে; তেমনি তার সন্তান তার বুকে ছটপট করছে।

 

ঘরের চালেতে হুতুম ডাকিছে, অকল্যাণ এ সুর,

মরণের দুত এল বুঝি হায়। হাঁকে মায়, দূর-দূর।

পচা ডোবা হতে বিরহিনী ডাক ডাকিতেছে ঝুরি’ ঝুরি,

কৃষাণ ছেলেরা কালকে তাহার বাচ্চা করেছে চুরি।

ফেরে ভন্ ভন্ মশা দলে দলে, বুড়ো পাতা ঝরে বনে,

ফোঁটায় ফোঁটায় পাতা-চোঁয়া জল গড়াইছে তার সনে।

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা:  ঘরের চালে হুতুম পেঁচা ডাকলে অকল্যাণ হয়। গাঁয়ের লোকেরা মনে করতো হুতুম ডাকলে মানুষ মারা যায়; তাইতো মাতা হুতুমকে দূর-দূর বলে তাড়িয়ে দিচ্ছে। মায়ের মনে হচ্ছে এই বুজি মৃত্যুর বাহক চলে আসলো। পচা ডোবাতে ডাহুক পাখিটি ক্রন্দন করে ডাকছে; কারণ, কৃষক ছেলেরা তার বাচ্চা চুরি করে ফেলেছে। মশারা দল বেঁধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। শীতের রজনীতে পাতার উপর পড়া ‍শিশির গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ছে।(আরও দেখুন)

 

রুগ্ণ ছেলের শিয়রে বসিয়া একেলা জাগিছে মাতা।

সম্মুখে তার ঘোর কুজঝটি মহা-কাল-রাত পাতা।

পার্শ্বে জ্বলিয়া মাটির প্রদীপ বাতাসে জমায় খেলা,

আঁধারের সাথে যুঝিয়া তাহার ফুরায়ে এসেছে তেল।

পল্লিজননী কবিতার ব্যাখ্যা: অসুস্থ ছেলের পাশে বসে মা একাকী জেগে আছে। সামনে তার ঘন কুয়শাচ্ছন্ন রাত পড়ে আছে। পাশে মাটির প্রদীপের তেল প্রায় শেষ হওয়াতে নিবু নিবু হয়ে যাচ্ছে। আঁধারের সাথে যুদ্ধ করতে করতে তার তেল ফুরায়ে এসেছে। প্রদীপের তেল ফুরিয়ে আসার সাথে সাথে মা আশংকিত যেন ছেলের জীবন প্রদীপ নিবে যাবে—এই ভয়ে।

 


পল্লিজননী কবিতার শব্দার্থ:

এঁদো ডোবা= পরিত্যাক্ত ডোবা।

শিয়রে= মাথার পাশে।

আয়ু= জীবনকাল।

বায়ু= বাতাস।(আরও দেখুন)

পাণ্ডুর= ফ্যাঁকাসে।

জননী= মা, মাতা।

নয়ন নীর= চোখের পানি।

কানাকুয়ো= এক ধরণের পাখি।

শিহরে ওঠা= কেঁপে ওঠা।

পরান= প্রাণ।

হিয়া= হৃদয়।

ঢ্যাঁপের মোয়া= শালুক ফলের মোয়া।

সাঁঝ= সন্ধ্যা।

আড়ং= মেলা।

ডাক= ডাহুক।

সনে= সঙ্গে।

সম্মুখে= সামনে।

কুজ্ঝটি= কুয়াশা।

যুঝিয়া= যুদ্ধকরে, লড়াই করে।


 

আরও দেখুন:মানুষ কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা

আরও দেখুন:সেইদিন এই মাঠ কবিতার ব্যাখ্যা

আরও দেখুন:কপোতাক্ষনদ কবিতার ব্যাখ্যা

আরও দেখুন:সমাসের সহজ ব্যাখ্যা

আরও দেখুন: আনন্দধারা প্রশ্নোত্তর – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ১ম অধ্যায়
আরও দেখুন: শীত-প্রকৃতির রূপ সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ২য় অধ্যায়
আরও দেখুন: পলাশের রঙে রঙিন ভাষা সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৩য় অধ্যায়
আরও দেখুন: স্বাধীনতা তুমি সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৪র্থ অধ্যায়
আরও দেখুন: নব আনন্দে জাগো সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৫ম অধ্যায়

আরও দেখুন: আত্মার আত্মীয় সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৬ষ্ঠ অধ্যায়
আরও দেখুন: বৃষ্টি ধারায় বর্ষা আসে সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম অধ্যায়
আরও দেখুন: টুঙ্গিপাড়ার সেই ছেলেটি সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৮ম অধ্যায়
আরও দেখুন: শরৎ আসে মেঘের ভেলায় সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ৯ম অধ্যায়
আরও দেখুন: হেমন্ত রাঙা সোনা রঙে সমাধান – ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ১০ম অধ্যায়

আরও দেখুন: বিশ্বজোড়া পাঠশালা – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১ম অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: নকশা খুঁজি নকশা বুঝি – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ২য় অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: মায়ের মুখের মধুর ভাষা – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৩য় অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: স্বাধীনতা আমার – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায় সমাধান
আরও দেখুন: বৈচিত্র্যে ভরা বৈশাখ – শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ৫ম অধ্যায় সমাধান

 

আশাকরি “পল্লিজননী কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা[SSC] আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে। আমাদের কোনো আপডেট মিস না করতে ফলো করতে পারেন আমাদের ফেসবুকপেইজলিংকডিন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top